১০:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিবালয়ে শিক্ষার্থীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে শিক্ষক আটক

  • নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট : ১১:০৪:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 92

আকাশ চৌধুরী শিবালয়ে অক্সফোর্ড একাডেমীর অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে গোবিন্দ চন্দ্র শীল নামের এক শিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধিন রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ সন্ধ্যার দিকে শিবালয় থানা পুলিশ তাকে আটক করে। আটককৃত শিক্ষক শিবালয় অক্সর্ফোড একাডেমীর ইংরেজি বিষয়ক শিক্ষক ও পাশ্ববর্তী ঘিওর উপজেলার বড়টিয়া শাহাপাড়া এলাকার শ্যামল চন্দ্র শীলের ছেলে।

ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বলেন, গতকাল বুধবার দুপুরে টিফিনের সময় স্কুল ভবনের চার তলায় একা উঠার সময় সিঁড়িতে গোবিন্দ স্যার পিছন থেকে জাপটে জড়িয়ে ধরে। এসময় শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর জায়গায় হাত দেয় এবং কু-প্রস্তাব দিতে থাকে। অনেক চেষ্টা করে তার হাত থেকে ছাড়া পেয়ে দৌড়ে পালিয়ে যাই। পরে বিদ্যালয়ের বড় আপুদের সহযোগিতায় হেডস্যারের কাছে বিচার দিলে স্যাররা উল্টো বাসায় এ ঘটনা না জানানোর অনুরোধ করে আমাকে ক্লাসে পাঠিয়ে দেন। আবার কয়েকজন স্যার কটু কথাও বলে আমাকে।

ভুক্তভোগীর বাবা জানান, শিক্ষক হয়ে আমার মেয়ের সাথে যে ব্যবহার করেছে তার কঠিন বিচার চাই। অন্যায়কে বাঁচানোর জন্য অন্য শিক্ষকরা যা করেছে তারদেরও বিচার চাই। আমার মেয়েটা এখন হতাশার মধ্যে রয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয়

সিংগাইর ও শিবালয়ে পৃথক স্থান থেকে দুই ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ

শিবালয়ে শিক্ষার্থীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে শিক্ষক আটক

আপডেট : ১১:০৪:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

আকাশ চৌধুরী শিবালয়ে অক্সফোর্ড একাডেমীর অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে গোবিন্দ চন্দ্র শীল নামের এক শিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধিন রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ সন্ধ্যার দিকে শিবালয় থানা পুলিশ তাকে আটক করে। আটককৃত শিক্ষক শিবালয় অক্সর্ফোড একাডেমীর ইংরেজি বিষয়ক শিক্ষক ও পাশ্ববর্তী ঘিওর উপজেলার বড়টিয়া শাহাপাড়া এলাকার শ্যামল চন্দ্র শীলের ছেলে।

ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বলেন, গতকাল বুধবার দুপুরে টিফিনের সময় স্কুল ভবনের চার তলায় একা উঠার সময় সিঁড়িতে গোবিন্দ স্যার পিছন থেকে জাপটে জড়িয়ে ধরে। এসময় শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর জায়গায় হাত দেয় এবং কু-প্রস্তাব দিতে থাকে। অনেক চেষ্টা করে তার হাত থেকে ছাড়া পেয়ে দৌড়ে পালিয়ে যাই। পরে বিদ্যালয়ের বড় আপুদের সহযোগিতায় হেডস্যারের কাছে বিচার দিলে স্যাররা উল্টো বাসায় এ ঘটনা না জানানোর অনুরোধ করে আমাকে ক্লাসে পাঠিয়ে দেন। আবার কয়েকজন স্যার কটু কথাও বলে আমাকে।

ভুক্তভোগীর বাবা জানান, শিক্ষক হয়ে আমার মেয়ের সাথে যে ব্যবহার করেছে তার কঠিন বিচার চাই। অন্যায়কে বাঁচানোর জন্য অন্য শিক্ষকরা যা করেছে তারদেরও বিচার চাই। আমার মেয়েটা এখন হতাশার মধ্যে রয়েছে।